পাঁচ খণ্ডে সম্পূর্ণ
লেখাপড়া-- প্রাথমিক শিক্ষার বই
পঞ্চম খণ্ড
অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট
প্যাকেজ ডাউনলোড লিংক:
অথবা
https://sites.google.com/site/ahanlipi/
লেখাপড়া-- প্রাথমিক শিক্ষার বই
পঞ্চম খণ্ড
পঞ্চম খণ্ড
লেখাপড়া-- বাংলা শিক্ষার প্রাথমিক বই পঞ্চম খণ্ড
লেখাপড়া--
বাংলা শিক্ষার প্রাথমিক বই
পঞ্চম খণ্ড
লেখাপড়া-৩৯(উনচল্লিশ)
দশম পাঠ
পরিচয়
বাংলার কয়েকজন লেখক
এবং নানান ভাবে খ্যাত বাঙালি --
সংক্ষেপে পরিচয়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর "গীতাঞ্জলি" কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান তাঁর রচিত ‘জনগণমন অধিনায়ক’ ভারতের জাতীয় সংগীত, এবং ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পৃথিবীতে তিনিই একমাত্র কবি যাঁর রচনা দুটি দেশের জাতীয় সংগীত তাঁর রচিত মনোরম সংগীতগুলির নাম রবীন্দ্রসংগীত জন্ম: বাংলা ২৫ বৈশাখ ১২৬৮/৭মে,১৮৬১ -- মৃত্যু: ২২শ্রাবণ ১৩৪৮/৭আগস্ট,১৯৪১
বিদ্যাসাগর
ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা(বন্দ্যোপাধ্যায়) অগ্রগণ্য শিক্ষাবিদ
বাংলার নবজাগণের প্রধান কারিগর বিদ্যাসাগর তাঁর শিক্ষাগত উপাধি শিশুদের বর্ণ পরিচয়ের জন্য “বর্ণপরিচয়” বইটি তাঁরই লেখা
পঞ্চানন কর্মকারের হাতে খোদাই করা ছাপার প্রথম বাংলা টাইপ ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে এখান থেকেই বাংলা ছাপার সূচনা
ইংরেজদের বাংলা শেখাবার জন্য ন্যাথানিয়েল
ব্র্যাসি হ্যাল্হেড ইংরেজিতে বাংলা ব্যাকরণ
লেখেন সে বইয়ে বাংলা হরফ ছাপার জন্য চার্লস
উইল্কিনস্-এর নেতৃত্বে পঞ্চানন কর্মকার ছেনিতে
কেটে বাংলা হরফ তৈরি করেন
এটাই প্রথম বাংলা ছাপার বিচল হরফ
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী(মহামহোপাধ্যায়) নেপালের রাজদরবার থেকে আদি বাংলা পুথি “চর্যাপদ” নামক গ্রন্থের আবিষ্কারক
[খুঁজে পাওয়াকে বলে আবিষ্কার,
আর নতুন জিনিস তৈরি করাকে বলে উদ্ভাবন]
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলার দরদী কথা শিল্পী
"শ্রীকান্ত" উপন্যাসের লেখক
কাজী নজরুল ইসলাম বাংলার বিপ্লবী কবি "চল চল চল, ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল" রণসংগীতের রচয়িতা তাঁর রচিত গানকে বলা হয় নজরুলগীতি বা নজরুল সংগীত
সুকুমার রায় শিশুদের জন্য মজাদার ছড়া ও কবিতা রচনা করেন
শিশুদের জন্য "হ য ব র ল" নাটকের লেখক
মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলায় অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক "মেঘনাদ বধ" কাব্যের লেখক প্রথমে ইংরেজিতে লিখতেন, পরে বাংলাভাষায় লিখতে শুরু করেন
জীবনানন্দ দাশ 'বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি' আবেগময় পংক্তির স্রষ্টা "রূপসী বাংলা"
কবিতা পুস্তকের লেখক
লিখেছেন --কুসুমকুমারী দাশ[জীবনানন্দের মা]
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় "পথের পাঁচালি" বইয়ের লেখক
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় "বন্দেমাতরম" গান রচনা করেন
অতুলপ্রসাদ সেন ”মোদের
গরব মোদের ভাষা,
আ মরি বাংলাভাষা!“ গানের স্রষ্টা
আ মরি বাংলাভাষা!“ গানের স্রষ্টা
চন্দ্রমুখী বসু প্রথম বাঙালি মহিলা গ্রাজুয়েটদের দুজনের
মধ্যে একজন, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মধ্যেও প্রথম
কাদম্বিনী বসু(পরে গঙ্গোপাধ্যায়)অল্প বয়সে
কাদম্বিনী বসু(পরে গঙ্গোপাধ্যায়) প্রথম বাঙালি মহিলা
গ্রাজুয়েটদের দুজনের মধ্যে একজন, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মধ্যেও প্রথম তিনি
হয়েছিলেন মহিলা চিকিৎসক
সৈয়দ মুজতবা আলি খ্যাত লেখক
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত খ্যাত কবি ছন্দের জাদুকর
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় "ধনধান্য পুষ্প ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা"(ধনধান্যে নহে) গানের রচয়িতা নাট্যকার
গিরীশচন্দ্র ঘোষ খ্যাত নট ও নাট্যকার
সুকান্ত ভট্টাচার্য "ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়: পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি" পংক্তির স্রষ্টা 'ছাড়পত্র' কবিতা গ্রন্থের লেখক অল্প বয়সে মারা যান
কামিনী রায় খ্যাত লেখিকা "করিতে পারিনা কাজ সদা ভয় সদা লাজ" তাঁর রচনা
জসিম উদ্দিন পল্লীকবি নামে খ্যাত
রজনীকান্ত সেন কান্তকবি নামে খ্যাত
আশাপূর্ণাদেবী খ্যাত লেখিকা
তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায় খ্যাত সাহিত্যিক
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় খ্যাত লেখক
প্রমথ চৌধুরী লেখায় সাধু ভাষার বদলে কথার ভাষা, তথা চলিতভাষার সূচনা করেন
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ খ্যাত ভাষাবেত্তা
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় বিশ্বখ্যাত ভাষাবিজ্ঞানী
সুকুমার সেন খ্যাত ভাষাবিদ
পবিত্র সরকার খ্যাত ভাষা
বিজ্ঞানী
কাশীরাম দাস(মূর্তি) বাংলায় মহাভারত রচনাকার
কৃত্তিবাস ওঝা (কাল্পনিক ছবি) বাংলায় রামায়ণকার
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র আকাশবাণীর প্রভাতী অনুষ্ঠান 'মহিষাসুর মর্দিনী' খ্যাত কথক
আশুতোষ মুখোপাধ্যায় বাংলার বাঘ নামে খ্যাত বিচারপতি এবং কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বাংলাভাষার জন্য নিবেদিত প্রাণ
রানি রাসমণি(দাস) দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রতিষ্ঠাত্রী
রামকৃষ্ণ(গদাধর চট্টোপাধ্যায়) দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রখ্যাত কালীসাধক
বিবেকানন্দ (নরেন্দ্রনাথ দত্ত ) রামকৃষ্ণ মিশন ও মঠের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান প্রচারক রামকৃষ্ণের শিষ্য
শ্রীঅরবিন্দ (অরবিন্দ ঘোষ) খ্যাত বিপ্লবী এবং সাধক
তীতুমীর (সৈয়দ মীর নিসার আলী তিতুমীর) ইংরেজদের বিরুদ্ধে নীল বিদ্রোহের নায়ক
বিজয় সরকার খ্যাত কবিগান গায়ক, কবিয়াল
মুকুন্দ দাস(মূল নাম যজ্ঞেশ্বর দে) খ্যাত চারণ কবি
বিজয় গুপ্ত মনসা কাহিনি রচনাকার চিত্রে মনসা মন্দির
রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় খ্যাত ইতিহাসবিদ মহেঞ্জোদারোর প্রাচীন ঐতিহাসিক স্থানের আবিষ্কর্তা
জগদীশচন্দ্র বসু বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী গাছ যে বাইরের উত্তেজনায় সাড়া দেয় তা তাঁরই আবিষ্কার যেটাকে সাধারণভাবে বলা হয়, গাছের যে প্রাণ আছে তিনি তা আবিষ্কার করেন
সত্যেন্দ্রনাথ বসু বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী ‘বোসন কণা’ তাঁর নামেই নামাঙ্কিত
প্রফুল্লচন্দ্র রায় খ্যাত বিজ্ঞানী
মেঘনাদ সাহা খ্যাত বিজ্ঞানী
যোগীন্দ্রনাথ সরকার 'হাসিখুশি' শিশুপাঠ্য গ্রন্থ রচনায় খ্যাত
দ্বারকানাথ ঠাকুর বিশ্বখ্যাত ব্যবসায়ী প্রিন্স আখ্যা প্রাপ্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ(ঠাকুরদা)
আঙ্গুরবালা(প্রভাবতী দেবী ) খ্যাত গায়িকা ও অভিনেত্রী
দিলীপকুমার রায় খ্যাত গায়ক
হেমন্ত মুখোপাধ্যায় খ্যাত সংগীত শিল্পী
সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় সংগীতে খ্যাত
মান্না দে সংগীতে খ্যাত
দেবব্রত বিশ্বাস খ্যাত রবীন্দ্রসংগীত গায়ক
পংকজ মল্লিক খ্যাত রবীন্দ্রসংগীত গায়ক
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় রবীন্দ্রসংগীতে খ্যাত
সুচিত্রা মিত্র রবীন্দ্রসংগীতে খ্যাত
শচীনদেব বর্মণ খ্যাত গায়ক ও সংগীতের সুরকার
রুনা লায়লা সংগীতে খ্যাত
কিশোরকুমার সংগীত শিল্পী ও অভিনেতা
হেমাঙ্গ বিশ্বাস লোকগানের খ্যাত শিল্পী
উদয়শংকর (উদয়শঙ্কর চৌধুরি)বিশ্বখ্যাত নৃত্যশিল্পী
রবিশংকর (রবীন্দ্র শঙ্কর চৌধুরি, উদয়শংকরের ছোটো ভাই) বিশ্বখ্যাত সেতার বাদক
অমর্ত্য সেন অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার প্রাপক
(১৯৯৮ খ্রিঃ)
মুহাম্মদ ইউনুস শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রাপক
(২০০৬ খ্রিঃ)
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর খ্যাত চিত্র শিল্পী ছোটোদের জন্য "শকুন্তলা" তাঁর রচনা
যামিনী রায় খ্যাত চিত্র শিল্পী
নন্দলাল বসু খ্যাত চিত্র শিল্পী
জয়নুল আবেদিন খ্যাত চিত্রশিল্পী
সত্যজিৎ রায় বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক পথের পাঁচালি, গুপি গাইন বাঘা বাইন, হীরক রাজার দেশে চলচ্চিত্রের পরিচালক স্পেশাল অস্কার পুরস্কার প্রাপক
উত্তমকুমার(অরুণকুমার চট্টোপাধ্যায়) খ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা
সুচিত্র সেন(বিবাহ পূর্ব নাম রমা দাশগুপ্ত) খ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
গোপাল ভাঁড় (কাল্পনিক চিত্র) খ্যাত কৌতুকপ্রিয় ব্যক্তি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বয়স্য
গুরুসদয় দত্ত বাংলার ব্রতচারী নৃত্যের প্রবর্তক
রাধানাথ শিকদার এভারেস্ট শৃঙ্গের উচ্চতা নির্ণয় করেন
বসন্ত সিংহরায় এভারেস্ট শৃঙ্গ জয়ী, এবং দলনায়ক
দেবাশিস বিশ্বাস এভারেস্ট শৃঙ্গ জয়ী
গোষ্ঠ পাল খ্যাত ফুটবল খেলোয়াড়
সৌরভ গাঙ্গুলি বিশ্বখ্যাত ক্রিকেট খেলোয়াড়
মনোহর আইচ বিশ্বশ্রী পকেট হারকিউলিস নামে খ্যাত
পি সি সরকার(প্রতুল চন্দ্র সরকার) বিশ্বখ্যাত জাদুকর
বেগম রোকেয়া নারী আন্দোলনের প্রবক্তা, সমাজসেবী
সুফিয়া কামাল নারীজাগরণ ও সমানাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে উজ্জ্বল
লালন ফকির (কাল্পনিক ছবি) ঈশ্বরভক্ত খ্যাত গায়ক ও গীতিকার
শ্রীচৈতন্য (গৌরাঙ্গ/নিমাই মিশ্র) খ্যাত বৈষ্ণব ধর্ম প্রচারক
হরিচাঁদ ঠাকুর খ্যাত ভক্তিধর্ম সাধক মতুয়া ধর্মের প্রবর্তক
রামমোহন রায় বাংলার নব জাগরণের নায়ক
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী নারী জাগরণ ও সাংস্কৃতিক জগতে খ্যাত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বৌদি(প্রথম ভারতীয় আইসিএস সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী)
সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম ভারতীয় আইসিএস
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবীর স্বামী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবীর স্বামী
ক্ষুদিরাম (বসু) তরুণ স্বাধীনতা সংগ্রামী ইংরেজ এঁকে ফাঁসি দেয় এঁকে স্মরণ রেখেই রচিত হয় "একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি" গানটি
রচনা: পীতাম্বর দাস (বাঁকুড়া জেলার অধিবাসী)
বাঘা যতীন(মুখোপাধ্যায়) স্বাধীনতা সংগ্রামী ইংরেজদের সঙ্গে সম্মুখ সমরে নামেন
সূর্য সেন (মাস্টার দা) ইংরেজ আমলে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নায়ক
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার স্বাধীনতা সংগ্রামী
মাতঙ্গিনী হাজরা স্বাধীনতা সংগ্রামী বীরাঙ্গনা
চিত্তরঞ্জন দাশ দেশপ্রেমিক ও রাজনীতি খ্যাত নেতা
সুভাষচন্দ্র বসু নেতাজী সর্বাধিক খ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী
মুজিবুর রহমান বিশ্বখ্যাত রাজনৈতিক নেতা বাংলাদেশ-এর জনক
ভাষা শহিদ মিনার, ঢাকা, বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের কেন্দ্র
একাদশ পাঠ
আত্মপরিচয়
পারিবারিক পরিচয় --
১তোমার নাম কি?
২তোমার বাবার/আব্বার/ফাদারের নাম কি?
৩তোমার মার/আম্মার/মাদারের নাম কি?
৪তোমার ঠাকুরদার/দাদার/গ্রান্ড ফাদারের(বাবার-বাবা) নাম কি?
৫তোমার ঠাকুরমার/দাদির/বুবুর/গ্রান্ড মাদারের(বাবার-মা) নাম কি?
৬তোমার দাদুর/নানার(মায়ের-বাবা) নাম কি?
৭তোমার দিদিমার/নানির/দিদার(মায়ের-মা) নাম কি?
৮তোমার জ্যেঠা/বড় চাচা(বাবার-দাদা)কে?
৯তোমার জ্যেঠি/বড় চাচি(বাবার বৌদি)কে?
১০তোমার কাকা/চাচা/আন্ট(বাবার ছোট ভাই) কে?
১১তোমার কাকি/খুড়ি/চাচি/আন্টি/ আছে কি?
১২তোমার দিদি/বুবু কয়জন?
১৩তোমার ভগ্নীপতির/বোনাইয়ের(বোন/দিদির --স্বামী/বর) কে?
১৪তোমার দাদার/ব্রাদারের নাম কি?
১৫তোমার বৌদি/ভাবি আছে কি?
১৬তোমার পিসির/ফুফার/বুয়ার নাম কি?
১৭তোমার মাসির/খালার/খালাম্মার নাম কি?
১৮তোমার ক-জন পূর্বপুরুষের নাম জান, তাঁদের নাম লেখো
১৯তোমার জন্মতারিখ কি?
২০তোমার বয়স কত?
২১তোমরা কয় ভাই-বোন?
ঠিকানা --
তোমার ঠিকানা লেখো --
নাম —————————
বাবার নাম ————————
বাড়ির নম্বর ——
রাস্তা ——————
গ্রাম ————
ডাকঘর ——————
থানা —————
জেলা ——————
প্রদেশ —————
দেশ ——————
পিন —————
টেলিফোন —————
বিবিধ পরিচয় --
১তোমার মাতৃভাষা কি?
২তুমি কি বই পড়?
৩তুমি কোন্ ক্লাসে পড়?
৪তোমার প্রধান খাদ্য কি?
৫তোমার জাতীয় পোষাক কি?
৬তোমার বাবা কি করেন?
৭তোমার মা কি করেন?
৮তোমার কি কি ভাষা জানা আছে?
লেখাপড়া-৪০(চল্লিশ)
স্বাস্থ্যবিধি --
১তুমি কি সকালে কখন ঘুম থেকে ওঠো?
২তুমি রাতে কখন ঘুমাতে যাও?
৩তুমি নিয়মিত দাঁত মাজো কি?
৪তুমি নিয়মিত নখ কাটো কি?
৫তুমি পরিচ্ছন্ন থাকলে সবাই প্রশংসা করে তুমি সর্বদা পরিচ্ছন্ন থাকো কি?
৬যেখানে-সেখানে থুতু ফেলতে নেই তুমি তেমন করো কি?
৭টুকরো কাগজ বা অন্য কিছু যেখানে-সেখানে ফেলতে নেই তুমি তা করো কি?
৮খাবার আগে হাত ধুতে হয়, এবং পরেও হাত এবং মুখ ধুতে হয় তুমি তা করো কি?
৯তোমার উচ্চতা কত?
১০তোমার ওজন কত?
১১তোমার বয়স কত?
ব্যক্তিত্ব বিকাশ --
১তুমি গান গাইতে পারো কি?
২তুমি নাচতে পারো কি?
৩তুমি ছবি আঁকতে পারো কি?
৪তুমি আবৃত্তি করতে পারো কি?
৫তুমি কোন কোন বাজনা বাজাতে পারো?
৬তুমি অভিনয় করতে পার কি?
৭তুমি কবিতা বা গল্প লিখতে পারো কি?
৮তুমি কী কী খেলা জানো?
৯তুমি সাঁতার কাটতে জানো কি?
১০তোমার ক্লাবের নাম কি?
১১তোমার নিজের গ্রন্থাগার আছ কি?
১২তোমার ক-জন বন্ধু?
১৩শব্দ না করে নীরবে তুমি বই পড়তে পারো কি? আজকের সংবাদপত্র থেকে দশ মিনিট পাঠ করো
১৪দূরে কোথাও গেলে বাড়িতে বাবাকে কীভাবে চিঠি লিখবে, বাবাকে একখানি চিঠি লেখ
১৫তোমার হাতের লেখা কেমন? দূর থেকে তোমার বন্ধু তোমাকে চিঠি লিখেছে, দেখ তো তুমি তা পড়ে জবাব দিতে পারো কিনা?
১৬তোমার বিদ্যালয়ে দেওয়াল পত্রিকা আছে কি? তুমি সে পত্রিকায় তোমার লেখা দাও কি? ওই পত্রিকা পরিচালনায় তুমি আছ কি?
১৭মনে করো পত্রিকার পক্ষ থেকে "সেবামূলক কাজে ছাত্রদের ভূমিকা" সম্পর্কে তোমরা এক আলোচনাসভা ডেকেছ ওই সভায় তোমার নিজেদের বক্তব্য বলতে পারো কি? কম পক্ষে পাঁচ মিনিট বলতে হবে
লেখাপড়া-৪১(একল্লিশ)
একাদশ পাঠ
উপদেশ --
১বাবা মা-র কথা মেনে চলবে, তাঁরাই তোমার সবচেয়ে ভাল চান, তাঁরাই তোমায় সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন
২সৎ ভাবে চলবে, সত্য কথা বলবে, গুরুজনদের মানবে
৩অন্যের অসুবিধা, বিরক্তি বা কষ্টের কারণ হয়, এমন কাজ কখনও করবে না
৪কারও মনে আঘাত দেবে না, বাবা মা-র মন বুঝে কথা বলবে এবং কাজ করবে
৫শিক্ষা মানুষের প্রধান শক্তি সুশিক্ষা লাভের জন্য সর্বদা চেষ্টা করবে
৬মানুষের জীবনের চরম প্রাপ্তি হল, আনন্দ -- অল্পে সুখী হলে সেই আনন্দ লাভ সহজ হয়
৭কোনও অবস্থাতেই হতাশ হবে না অনেক কাজে সাফল্য আসতে দেরি হয়
৮অন্যে যে কাজ পারে তুমিও তা পারবে সাধ্যমত চেষ্টা করলে সব কাজে সফল হওয়া যায়
৯কাজ করার আগে ভাল করে ভেবে নেবে, তাতে সহজে সফল হওয়া যাবে
১০পরিচ্ছন্নতা হল সংস্কৃতির প্রধান অঙ্গ, সর্বদা পরিচ্ছন্ন থাকবে
১১স্বাস্থ্যই সম্পদ -- স্বাস্থ্যই পরম সম্পদ সযত্নে স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ রাখবে
১২আঙুল দিয়ে মাড়ি ঘসে একবেলা দাঁত মাজলে দাঁত খুব ভাল থাকে নয়তো দাঁতের অসুখে অনেক কষ্ট পাবে
১৩সবুজ শাকসবজি এবং তেতো সবজি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল
১৪নিয়মিত খেলাধূলা করলে শরীর ভাল থাকে
১৫খুব নরম বিছানার চেয়ে অল্প-শক্ত বিছানা ভাল
১৬পরিবেশ এবং প্রকৃতিকে রক্ষা করবে, প্রকৃতি ধ্বংস হলে মানুষও ধ্বংস হবে
১৭যার অনেক বন্ধু থাকে সে খুব সুখী হয়, সবাইকে বন্ধু করে নেবে
১৮ভাল ব্যবহারে ব্যয় নেই, কিন্তু লাভ অনেক -- সবার বন্ধুত্ব পাওয়া যায়
১৯পশুর সঙ্গে মানুষের তফাৎ -- মানুষের অনেক বুদ্ধি থাকে বুদ্ধিকে সু-পথে চালিত করবে
২০অন্যের মন্দ করার চিন্তা না-করে, সেই মেধা নিজের মঙ্গলের জন্য ব্যয় করবে
২১বিবাদ এড়িয়ে চলবে
২২ বিপদে সাহস রাখবে
লেখাপড়া-৪২(বিয়াল্লিশ)
দ্বাদশ পাঠ
গ্রহ আর নক্ষত্রের কথা
রাতের আকাশে যেসকল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আলোকবিন্দু আমরা দেখতে পাই, চলতি কথায় সেগুলিকে বলে তারা এইগুলি প্রকৃতপক্ষে অতি বিশাল আকৃতির জ্যোতিষ্ক, পৃথিবীর চেয়ে হাজার গুণ বা লক্ষ গুণ বড় একথা শুনে বিশ্বাস করা কঠিন এরা অতি দূর মহাকাশে অবস্থিত বলে আমরা এদের ছোট ছোট জোনাকির মতো দেখি
দূরে কোথাও যদি আগুন জ্বলতে দেখি তবে দূরে থেকে দেখা বলে তা ছোট দেখায়, কাছে গেলে বড় বলে বোঝা যায় তারাগুলি এক-একটি বিশাল অগ্নিকুণ্ড অতি দূর মহাকাশে সেগুলি দাউ দাউ করে জ্বলছে পৃথিবী থেকে কোটি কোটি মাইল/কিমি দূরে এগুলির অবস্থান আমরা পৃথিবীতে বসে তার লক্ষ ভাগের এক ভাগ মাত্র দেখি বলে তা সামান্য আলো বলে মনে হয়
সূর্যও এমনি একটি তারা
তবে অন্য তারাদের চেয়ে অনেক কাছে বলে, বড় দেখি এবং জোরালো আলো পাই আর তাপ পাই
চাঁদ কিন্তু সূর্যের চেয়ে তো বটেই, পৃথিবীর চেয়েও অনেক ছোট, কিন্তু খুব কাছে বলে সূর্যের মতো একই রকম বড় দেখায় চাঁদের যে আলো আমরা পাই, তা তার নিজের নয় তার মানে চাঁদে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে না সূর্যের আলো চাঁদের উপরে পড়ে, তাই আমরা একে চকচকে আলোকময় দেখি আয়নাতে যেমন সূর্যের আলো পড়লে হয় -- চাঁদের থেকে তেমনি কিছু আলো ঠিকরে এসে পড়ে পৃথিবীতে এই ঠিকরে আসা আলোকেই বলি চাঁদের আলো বা জ্যোৎস্না
পৃথিবীকে বলা হয় গ্রহ পৃথিবী সহ অনেকগুলি গ্রহ সূর্যের চারিদিকে সর্বদা ঘুরছে চাঁদ কিন্তু সূর্যের চারিদিকে ঘোরে না চাঁদ আমাদের এই পৃথিবীরই চারিদিকে সব সময়ে ঘুরছে চাঁদকে তাই পৃথিবীর উপগ্রহ বলে
আমরা গাড়ি বা এরোপ্লেনে বহু দূরে যেতে পারি কিন্তু এই গ্রহ নক্ষত্রগুলি এত বেশি দূরে যে সেখানে যাওয়া যায় না আমরা দূরত্ব বোঝাবার জন্য একশ কিলোমিটার, হাজার কিমি, লক্ষ কিমি ইত্যাদি বলি কিন্তু তারাদের দূরত্ব বোঝাতে গেলে কিলোমিটারে কুলোবে না -- এতই দূরে সেগুলি সে জন্য অন্য রকমভাবে এই দূরত্ব বলা হয় আলোর গতি এক সেকেন্ডে প্রায় তিন লক্ষ কিমি বা এক লক্ষ ছিয়াশি হাজার মাইল এই দূরত্বকে বলে 'আলোক-সেকেন্ড' এমনি আলোক-মিনিট, আলোক-ঘণ্টা, ... আলোক-বর্ষ হিসেবে তারাদের দূরত্ব মাপা হয় বহু তারা আছে যারা পৃথিবীর থেকে হাজার বা লক্ষ আলোক-বর্ষ দূরে ভেবে দেখ সেটা কী বিশাল দূরত্ব!
বিজ্ঞানীরা চেষ্টা করছেন যাতে গ্রহ বা নক্ষত্রে যাওয়া যায় অনেক চেষ্টার পরে মানুষ চাঁদে গিয়েছে নানা দেশ চাঁদে মহাকাশ যান পাঠিয়েছে রকেটের সাহায্যে মহাকাশ যানে চড়ে মহাকাশে পাড়ি দেওয়া হয়েছে
মানুষ আরও অনেক অনেক দূরে যাবার চেষ্টা করছে, দূর মহাকাশে মনুষ্য-চালকহীন স্বয়ং-নিয়ন্ত্রিত যান পাঠাচ্ছে
তারাদের মাঝে ঘুরে বেড়াতে পারলে কী মজা তাই না? ভবিষ্যতে মানুষ তা পারবে কি? তারারা তো লক্ষ আলোকবর্ষ দূরে, লক্ষ বছর না-বাঁচলে মানুষ তারায় পৌঁছাবে কি করে?
লেখাপড়া-৪৩(তেতাল্লিশ)
হাঁসেদের সুখ
এক দেশে ছিল অনেক হাঁস তারা দেশে দেশে উড়ে বেড়াত আর আপন মনে খেলে বেড়াত উষাকালে সূর্য ওঠার সময়ে তারা উড়ে যেত পুবে, ফালি ফালি ভেসে থাকা মেঘের পাশ দিয়ে, পাখায় সকালের সোনা রোদ মেখে চাষিরা তখন চাষ করত আর হাঁসেদের কলকাকলি শুনে চেয়ে চেয়ে দেখত কেমন করে তারা মেঘের বুকে ডানা দুলিয়ে ধীরে ধীরে দূরে চলে যায় রাখালেরা মাঠে গরু চরাত তারা তাদের গরুর পাল নিয়ে অনুসরণ করত হাঁসেদের দূর দূর প্রান্তর গিরি কান্তার পেরিয়ে --গহন বনের উপর দিয়ে হাঁসেরা পৌঁছে যেত বিশাল কোন সরোবরে তারপরে নেমে আসত ধীরে ধীরে জলাশয়ের বুকে মনের আনন্দে নাইত তারা জলে ডুবে ডুবে --খেলে বেড়াত অবাধে কখনও-বা খাবার খুঁজত জলের নীল তলদেশে শামুক গুগলি পেলে তাই খেয়ে পেট ভরাত তারপর গাছের ছায়ায় পাতার আড়ালে বিশ্রাম করত ঘুমে চোখ আসত বুঁজে
শেষে বেলা পড়ে এলে আবার তারা পাখা মেলত আকাশে --ফিরে যেত আপন কুলায় পাখা দুলিয়ে বাতাসে ভর করে মেঘের বুকে কখনও মনের আনন্দে ঘুরত চক্রাকারে
ছেলের দল পাঠ শেষে বাড়ি ফেরার কালে আকাশের বুকে দেখত হাঁসেদের তারা দু-হাত তুলে হাঁসেদের আহ্বান জানাত তাদের সাথে খেলা করার জন্য হাঁসেরা তাদের জানাত --এখন নয় বন্ধু, অনেক খেলেছি সারাটি সকাল --সারাটি দুপুরবেলা, খেলা শেষে এবার মোদের ঘরের ফেরার পালা বাতাসে পাখার ঢেউ তুলে --মেঘে মেঘে আনন্দের সাড়া জাগিয়ে হাঁসেরা উড়ে যেত সূর্য ডোবা পশ্চিম সীমান্তের দিকে --দিগন্তের কাছাকাছি তাদের ফেলে আসা ভালোবাসার নীড়ের দিকে
লুকানো শব্দ
নিচের হরফগুলি নানাভাবে সাজিয়ে তার ভিতরে লুকিয়ে থাকা শব্দ খুঁজে বার করো --
(আগে নিজে করো, পরে সমাধান দেখ)
আ লে প ভা
খা বাং ন সু
লা ন্দ ষা স
ড়া খ মৃ দ্ধি
সমাধান --
আনন্দ, বাংলাভাষা, লেখাপড়া, সুখ, সমৃদ্ধি
(নিজে বানিয়ে, বন্ধুদের সঙ্গে এ নিয়ে আরও খেলা করো)
লেখাপড়া-৪৪(চুয়াল্লিশ)
শব্দছক --
মজাদার খেলা। নির্দেশ অনুযায়ী শব্দ বসাও আর মজার শব্দের খেলায় মেতে যাও --
(প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে বন্ধনীর মধ্যে হরফ/ঘর সংখ্যা দেওয়া হয়েছে)
(আগে নিজে করো, পরে সমাধান দেখ)
[বন্ধনীতে দেখানো হল ক’টা ঘর হতে পারে]
শব্দ লেখা -- পাশাপাশি, উপর-নিচ,
(অতিরিক্ত অর্থবোধক শব্দ খোঁজা -- দু-দিকেই শব্দ পাওয়া যাবে)
দু-দিক=১, ২, ৪, ১০, ২১, ২২, ২৫, ২৬, ২৮, ৩০, ৩১(এগারটি)
পাশাপাশি --
১।গ্রীষ্মকালীন রসালো সুস্বাদু ফল
২।মশা আটকাবার ব্যবস্থা
৪।কাগজে ছাপা হয় রোজ, টিভি রেডিয়োতে শুনি
৭।মহিলাদের পরিধেয় পোষাক
৮।রামকৃষ্ণের শিষ্য বিখ্যাত মণীষী(৫)
১০।যেখানে অনেক গাছ থাকে
১১।নৌকা বাওয়ার ব্যবস্থা
১২।নিত্য ব্যহার্য তরল
১৫।কাঁটাগাছে হয়, শীতকালীন ছোট ফল
১৬।লম্বা গলা মাছ খেকো পাখি
১৮।হাতে পায়ে থাকে, নিয়মিত কাটতে হয়
১৯।এখানে অনেক পাকা বাড়ি, গাড়ি, লোকজন থাকে
২১।এর অপর নাম জীবন(২)
২২।মাঠে চাষ করা ফসলের অবশেষ(২)
২৩।আনন্দ
২৫।এছাড়া
২৬।ঘনিষ্ঠ আত্মীয় -- মায়ের দিক থেকে
২৭।শিশুর সবচেয়ে প্রিয়জন
২৮।খাওয়ার কাজে লাগে --ধাতুর তৈরি(৩)
৩০।পরিচয়(৩)
৩১।চুরি ঠেকাবার ব্যবস্থা(২)
৩২।তীব্র
৩৩।জোরালো আলো পাবার হাতে বওয়া ব্যবস্থা
লেখাপড়া-৪৭(সাতচল্লিশ)
উপর-নিচ --
১।মাটির তলায় হওয়া মশলা
২।জ্বালাতনকারী ক্ষুদ্র কীট(২)
৩।সুতোয় তৈরি দীর্ঘ পোষাক(২)
৪।ব্যয়
৫।রান্না
৬।দেশ খ্যাত কবি
৯।বিপ্লবী কবি
১০।নিয়ে যাওয়া
১৩।রান্নার উপকরণ
১৪।খুশি ভাব
১৭।লেখার হাতিয়ার
২০।প্রয়োজন(৩)
২১।চেতনাহীন পদার্থ
২২।ব্যয়
২৪।পুরুষের পরিধেয়(২)
২৫।টক ফল
২৬।গলায় পরার ফুলসাজ
২৭।শীতের মাস
২৮।মৌমাছি বানায়
২৯।শব
৩০।পিতা
৩১।ফল, গানের অঙ্গ
দু-দিক=১, ২, ৪, ১০, ২১, ২২, ২৫, ২৬, ২৮, ৩০, ৩১(এগারটি)
সমাধানঃ--
পাশাপাশি :-- ১।আম, ২।মশারি, ৪।খবর, ৭।শাড়ি, ৮।বিবেকানন্দ(৫), ১০।বন, ১১।বৈঠা, ১২।জল, ১৫।কুল, ১৬।বক(২), ১৮।নখ, ১৯। নগর, ২১।জল(২), ২২।খড়(২), ২৩।মজা, ২৫।আর, ২৬।মামা, ২৭।মা, ২৮।চামচ(৩), ৩০।আলাপ(৩), ৩১।তালা(২), ৩২।কড়া, ৩৩।মশাল।
লেখাপড়া-৪৮(আটচল্লিশ)
উপর-নিচ :-- ১।আদা, ২।মশা(২), ৩।শাড়ি(২), ৪।খরচ, ৫।রন্ধন, ৬।রবিঠাকুর, ৯।নজরুলইসলাম, ১০।বহন, ১৩।লবণ, ১৪।আনন্দ, ১৭।কলম, ২০।গরজ(৩), ২১।জড়, ২২।খরচ, ২৪।জামা(২), ২৫।আমড়া(৩), ২৬।মালা, ২৭।মাঘ, ২৮।চাক, ২৯।মড়া, ৩০।আব্বা, ৩১।তাল।
নিজেরা এমনি অনেক শব্দছক বানিয়ে আরও খেলা করো।
বন্ধুদের সঙ্গেও এনিয়ে খেলা করো।
লেখাপড়া -৪৯(উনপঞ্চাশ)
স্বরচিহ্ন ব্যঞ্জনচিহ্ন
বাংলায় বর্ণ সংযোগ দুই প্রকার (১)ব্যঞ্জনবর্ণের
সঙ্গে স্বরবর্ণের মিলন, এবং (২)ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে ব্যঞ্জনবর্ণের মিলন
(১)ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণের মিলনের সময়ে স্বরবর্ণটিকে একটি চিহ্নে
রূপান্তরিত করে তা ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে যোগ করা হয়, এই রূপান্তরিত স্বরবর্ণ বা
চিহ্ন-কে বলে স্বরচিহ্ন বা -কারচিহ্ন যেমন-- ‘ই’-কার=ি, এই চিহ্নটি ‘ক’-এর সঙ্গে
মিলিত হলে হবে, ক+ি=কি
এখানে আসলে ‘ক্+ি=কি’
হচ্ছে, কিন্তু ‘ক+ই’ হলে সেটা হবে-- কই কারণ ‘কই’=(ক্+অ=ক)ক+ই আর ‘কি’=ক্ই যখন ক্+অ=ক, তখন
‘ক’ নিজেই উচ্চারিত হতে পারে, তাই ক+ই=কই আর ‘ক্’
যখন অ-ধ্বনি বিযুক্ত, তখন তা নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না, তখন তার সঙ্গে স্বরবর্ণ
ই(তথা ি চিহ্ন) যুক্ত হলে তা হবে-- ক্+ই=ক্+ি=কি
স্বরচিহ্ন সাথী বর্ণের আগে, পরে, দুপাশ ঘিরে বসে, সেটা বর্ণবিশেষে বিভিন্ন
হয় “কি” লেখা দেখে বিদেশিরা একে বলতে চান--‘ইক’ যেহেতু ‘ই’ তথা ই-কার চিহ্ন(ি)
হরফ ‘ক’-এর আগে বসেছে তাঁরা ব্যাপারটিকে যৌক্তিকভাবে বিচার করছেন, আর আমরা
প্রথাগত দিক থেকে লিখনটি জানি ‘কি’ হলে তখন ‘ই’-ধ্বনি আর আলাদা উচ্চারিত হবে না,
সাথী বর্ণের সঙ্গে একত্রে মিলিতভাবে উচ্চারিত হবে ক্ই=ক্+ি=
কি স্বরচিহ্ন হরফের ডাইনে, বাঁয়ে, দুপাশ জুড়ে বসলেও তার ধ্বনি সাথী বর্ণের পরেই
হয় ক+া=কা, ক+ি=কি, ক+ী=কী, ক+ে=কে, ক+ো=কো, ক+ৌ=কৌ
ব্যঞ্জনবর্ণ নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পরে না, স্বরবর্ণ-অ, কিংবা অন্য কোনও
একটি স্বরবর্ণের(আ ই ঈ উ ঊ ঋ এ ঐ ও ঔ) সহযোগে তা উচ্চারিত হয়
এখানে ক্-এর
সঙ্গে ‘ই’ ধ্বনি সরাসরি যুক্ত হয়ে হচ্ছে --কি আর ‘কই’ শব্দে ক্+অ=ক, পূর্ণবর্ণ হবার পরে অন্য একটি পূর্ণবর্ণ ‘ই’
পৃথকভাবে পাশে বসে শব্দ তৈরি হচ্ছে, তাই সেটা ‘কই’
ক্+অ=ক্+
→ =ক,
অ-কারের কোনও দৃষ্টিগ্রাহ্য বাহ্যিক স্বরচিহ্ন নেই
ক্+ই=ক্+ি=কি,
ক্+ঈ=ক্+ী=কী,
ক্+উ=ক্+ু=কু,
ক্+ঊ=ক্+ূ=কূ,
ক্+ঋ=ক্+ৃ=কৃ,
ক্+এ=ক্+ে=কে,
ক্+ঐ=ক্+ৈ=কৈ,
ক্+ও=ক্+ো=কো,
ক্+ঔ=ক্+ৌ=কৌ
ইত্যাদি
বর্ণের সঙ্গে হস্(্) চিহ্ন দিয়ে অ-ধ্বনি বিযুক্তি বোঝাচ্ছে, অথবা তার
মুক্ত অবস্থা বোঝাচ্ছে, অর্থাৎ কোনও স্বরধ্বনি এর সঙ্গে যুক্ত নেই তাই তার সঙ্গে
অন্য যে-কোনও স্বর মিলে তার উচ্চারণ স্পষ্ট হতে পারে তাই ক্+ঋ=কৃ, ক্+ও=কো
ইত্যাদি এখানে ঋ-কার(ৃ), ও-কার(ো) চিহ্ন প্রয়োগ না করে লিখলে, তা লিখতে হবে-- ক্ঋ,
ক্ও ইত্যাদি তেমনি-- ক্ই, ক্ঈ, ক্উ, ক্ঊ,
ক্ঋ, ক্এ, ক্ঐ, ক্ও, ক্ঔ
এটি আসলে হওয়া
উচিত--
ক্ই, ক্ঈ,
ক্উ, ক্ঊ, ক্ঋ, ক্এ, ক্ঐ, ক্ও, ক্ঔ ইত্যাদি
‘অ’-কারের(অ-স্বরবর্ণের) বাহ্যিক দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনও স্বরচিহ্ন নেই বলে
প্রাথমিকভাবে বুঝতে একটু অসুবিধে হতে পারে
(২)ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে ব্যঞ্জনবর্ণের মিলন আবার দুই ধরনের একটি হল
(ক)ফলা--এতে নির্দিষ্ট সাতটি হরফ(ণ ন ম য র[র-ফলা, এবং রেফ] ল ব) যখন বিশেষ বিশেষ
চিহ্ন হিসেবে অন্য ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন এ রূপকে বলে ফলা/ব্যঞ্জনচিহ্ন,
আর যখন (খ)বিভিন্ন ব্যঞ্জনবর্ণ-- বিভিন্ন ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন সেটাকে
বলে যুক্তবর্ণ বা যুক্তব্যঞ্জন ফলা এবং যুক্তবর্ণের মধ্যে বিষয়গত মৌলিক কোনও
পার্থক্য নেই, ফলার ক্ষেত্রে একটি বিশেষ নির্দিষ্ট রূপ সর্বত্র ব্যবহৃত হয়, যেমন--
ক্য, খ্য, গ্য ... , যুক্তবর্ণের ক্ষেত্রে ঠিক তেমন
নয় তাই প+প=হতে পারে
প্প;
ল+প= হতে পারে
ল+প= হতে পারে
ল্প,
ব্যবহারিক সুবিধার জন্য ‘ফলা’ এই পৃথক নাম
দেওয়া হয়েছে
মূল হরফ থেকে কেমন করে ফলা রূপগুলি এলো তা
খানিকটা অনুমান করা যাক
ম-ফলা=
র-ফলা=
=প্রথম
রেফ=
= সর্ব
ইত্যাদি
অবশ্য
এসব কেবল অনুমানই
ইংরেজি স্বরবর্ণ
A B C D →4
E F G H →4
I J K L M N →6
O P Q R S T →6
U V W X Y Z →6
A
|
B
|
C
|
D
|
=4
|
||
E
|
F
|
G
|
H
|
=4
|
||
I
|
J
|
K
|
L
|
M
|
N
|
=6
|
O
|
P
|
Q
|
R
|
S
|
T
|
=6
|
U
|
V
|
W
|
X
|
Y
|
Z
|
=6
|
বাংলায়
স্বরবর্ণ(১১) এবং ব্যঞ্জনবর্ণ(৩৯) পৃথকভাবে সজ্জিত আর ইংরেজিতে বর্ণমালা একটি
নির্দিষ্ট দলভাগে সজ্জিত তা হল-- ৪, ৪, ৬, ৬, ৬ প্রথম দুটি দলে ৪ এবং ৪, আর বাকি
তিনটি দলে ৬, ৬, এবং ৬ করে
=======
ঘড়ি
===
বেলা ক’টা হল
তা জানার জন্য ঘড়ি দেখা শিখতে হবে
ঘড়ি অনেক রকম
হয় দেওয়াল ঘড়ি, হাত ঘড়ি, টেবিল ঘড়ি ইত্যাদি দেওয়াল ঘড়ি অনেক বড় হয় বলে তাতে সময়
দেখতে সুবিধে কিন্তু তা দেওয়ালে আটকানো থাকে সেজন্য যে কোন জায়গায় গিয়ে সময়
দেখতে হলে চাই হাত ঘড়ি
ঘড়ির সামনের সংখ্যা
লেখা দিকটা হল ডায়াল এখানে তিনটি কাঁটা থাকে, অনেক সময়ে দুটি কাঁটাও থাকে ছোটো
মোটা কাঁটাটি ঘণ্টার নির্দেশক, লম্বা কাঁটাটি মিনিট নির্দেশক, আর সরু লম্বা
কাটাঁটি হল সেকেন্ড নির্দেশক এই সরু লম্বা কাঁটাটি এক পাক ঘুরে এলে হয় এক মিনিট, অর্থাৎ ৬০
সেকেন্ডে
এক মিনিট ৬০ মিনিটে এক ঘণ্টা, লম্বা কাঁটাটি এক পাক ঘুরে এলে হয় এক ঘণ্টা
আর ২৪ ঘণ্টায় হয় একদিন (এবং রাত) দিনের ভাগ ১২
ঘণ্টা, আর রাতের ভাগও ১২ ঘণ্টা ছোটা মোটা কাঁটাটি এক পাক ঘুরে এলে হয় ১২
ঘণ্টা, সেটা দিন বা রাত যা-ইহোক সাধারণভাবে ২৪ ঘণ্টায় একদিন(পূর্ণদিবস)
বলা হয় ঘড়ির
ডায়ালে ইংরেজিতে সংখ্যা লেখা থাকে ১ থেকে ১২ অবধি ইংরেজি সংখ্যা 1 2 3 4 5 6 7 8 9 10
11 12. যে সংখ্যার উপরে বড়
মোটা কাঁটাটি থাকবে, দিন বা রাত ততো ঘণ্টা হয়েছে বুঝতে হবে সব চেয়ে উপরে 12 লেখা থাকে তারপরে ডানদিকে 3, একদম নিচে 6 এবং বাঁদিকে 9 লেখা থাকে অর্থাৎ ঘড়ির কাঁটা ডান দিক
ঘুরে এসে ক্রমে নিচে নামে, তারপরে ঘুরে বাঁদিকে উপরে ওঠে, এবং শেষে ক্রমে উঠতে
উঠতে একেবারে উপরে 12-তে চলে যায় এভাবে ডান দিক হয়ে নিচে নেমে
গিয়ে ক্রমে বামদিকে উঠতে উঠতে একেবার উপরে উঠে যাওয়ার এই ঘুর্ণন বা ঘোরাকে বলে
ক্লক-ওয়াইজ রোটেশন, বা ঘড়ি দিক অনুসারী ঘুর্ণন ঘড়ি কখনও এর বিপরীতে, তথা বাঁয়ে ঘোরে
না
ডায়ালে লেখা প্রতিটি সংখ্যার জন্য পাঁচ
মিনিট সময় ধরি মিনিটের বড় কাঁটাটি 2 থেকে 3 অবধি গেল তাহলে পাঁচ মিনিট সময় কেটেছে বুঝতে হবে 2 এবং 3-এর মধ্যে ছোটো ছোটো বিন্দু দিয়ে প্রতিটি মিনিট চিহ্নিত থাকে, কিন্তু সব
সংখ্যা লেখা হয় না, লিখলে তা এত ঘিঞ্জি হবে যে তখন ঘড়িতে সময় দেখা কঠিন হবে, তাই
প্রতি পাঁচ মিনিট পরে পরে 1.. 2.. 3.. 4 ... ইত্যাদি লেখা হয় এজন্য পাঁচ(৫)-এর নামতা(Table) জানা থাকলে সময় হিসেব করতে সুবিধে হয় ধরি মোটা ছোটো কাঁটা আছে 4-পেরিয়ে, এবং বড় লম্বা কাঁটা আছে 11-এর উপরে তাহলে
সময় হবে চারটা বেজে পঞ্চান্ন মিনিট (১১×৫=৫৫) সেটা দিনের বেলায় হলে তা হল বিকেল ৪-৫৫, আর রাতের বেলায় হলে ভোর রাত ৪-৫৫ মিনিট
ঘড়ি আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়
পরিমাপক যন্ত্র
দেওয়াল ঘড়ি, টেবিল ঘড়ি, হাত ঘড়ি, সূর্য ঘড়ি ইত্যাদি
হল ঘড়ির গঠনগত পার্থক্য এ ছাড়া, কারিগরিভাবে ঘড়ি দুরকম-- এ্যানালগ ঘড়ি, ডিজিটাল
ঘড়ি মোবাইলে যে সময় দেখা যায় তা হল ডিজিটাল ঘড়ি এই ঘড়িতে সময় সরাসরি দেখা যায়,
হিসেব করতে হয় না দেওয়াল ঘড়ি হল এ্যানালগ ঘড়ি কাঁটা আছে যেসকল ঘড়ির তা সবই
এ্যানালগ ঘড়ি
ক্যালেন্ডার
======
আমরা শহরে
প্রধানত ইংরেজি দিনপঞ্জী বা ক্যালেন্ডার ব্যবহার করি কারণ অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজ ইত্যাদি
চলে ইংরেজি ক্যালেন্ডার মেনে, তাই আমরা ইংরেজি তারিখের দিনক্ষণ ধরে কাজ করি
কিন্তু গ্রামাঞ্চলে মানুষ প্রধানত বাংলা ক্যালেন্ডার বা দিনপঞ্জী মেনে চলেন বাংলা মাস
ধরে গ্রামে কাজকর্ম হয় ফলে তাঁরা আবার ইংরেজি ক্যালেন্ডারের তেমন খোঁজ রাখেন না
শহরের লোক খোঁজ রাখেন না বাংলা দিন তারিখ ইত্যাদির
ইংরেজিতে
জুলিয়ান ক্যালেন্ডার মানা হত রোম সম্রাট জুলিয়াস সিজারের নামানুসারে এই নাম
হয়েছে পরে তা পোপ গ্রেগরি সংশোধন করায় তা হয় গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার এই
ক্যালেন্ডারই এখন ইংরেজিতে চলছে
ইংরেজি মাস
হল-- জানিয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, মে, জুন, জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর,
অকটোবর, নভেম্বর, ডিসেম্বর এই ১২ মাস
সাতদিনে এক
সপ্তাহ, আর চার সপ্তাহে এক মাস ১২ মাস বা ৫২ সপ্তাহে এক বছর দিন হিসেবে ৩৬৫ দিনে
এক বছর চার বছর পরে এক দিন বেড়ে হয় ৩৬৬, সেটাকে বলে লিপ ইয়ার
ফেব্রুয়ারি
মাসে ২৮ দিন চার বছর পরে পরে ফেব্রুয়ারি মাসে এক দিন বেড়ে হয় ২৯ দিন
ফেব্রুয়ারি ২৮দিনে হলে বছর হয় ৩৬৫ দিনে, আর ফেব্রুয়ারি ২৯ দিনে হলে বছর হয়
৩৬৬দিনে
ইংরেজি
সপ্তাহের ৭ দিন হল-- সান ডে, মান ডে, টুইস ডে, ওয়েনেস ডে, থার্স্ট ডে, ফ্রাই ডে,
স্যাটার ডে
বাংলা বর্ষপঞ্জী
বাংলা
বর্ষপঞ্জীতে ইংরেজির মতো ১২ মাস, সপ্তাহে ৭দিন দিনগুলু হল-- রবিবার, সোমবার, মঙ্গলবার,
বুধবার, বৃহস্পতিবার, শুক্রবার, শনিবার
বাংলা ১২
মাসের নাম-- বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ণ,
পৌষ, মাঘ, ফাল্গুন, চৈত্র
ইংরেজি বর্ষ
শুরু হয় জানুয়ারি মাস থেকে, আর বাংলা বর্ষ শুরু হয় বৈশাখ মাস থেকে ইংরেজি এপ্রিল
মাসে বাংলা বৈশাখ মাস হয়
তারিখ দেখার
জন্য ঘরে দেওয়াল-ক্যালেন্ডার ঝোলানো থাকে তার গঠন বিভিন্ন রকমের হয় তার সপ্তাহ,
মাস, বছর দেখানো থাকে নানা প্রকার নক্সায় এক পাতায় পুরো বছরের দিন তারিখ থাকতে
পারে, বা প্রতি মাসের দিন তারিখ নিয়ে আলাদা আলাদা পাতা থাকতে পারে কোন্ বছরের
ক্যালেন্ডার তা সেখানে লেখা থাকে
বিভিন্ন ছুটির
দিন বা উল্লেখ্য দিনগুলি ক্যালেন্ডারে দাগ দেওয়া থাকে সহজে বোঝার জন্য এ ছাড়া ইংরেজি ক্যালেন্ডার
অনুযায়ী রবিবার হল সাপ্তাহিক ছুটির দিন
আজ কত তারিখ,
কী বার তা ক্যালেন্ডার দেখে বার করতে হয় খবরের কাগজে সে দিনকার তারিখ লেখা থাকে মোবাইলে রোজকার দিন তারিখ, সময়
দেখা যায়
প্রতি বছর সেই
বছরের বাংলা পঞ্জিকা বের হয় এটি হল একটি বই, তাতে দিন তারিখ এবং নানা ঘটনা বা ছুটির
খবর লেখা থাকে বাংলা পঞ্জিকা দেখে হিন্দুদের নানা অনুষ্ঠান ইত্যাদির দিন ঠিক করা
হয় সেখানে শুভ সময়ের নির্ঘণ্ট দেওয়া থাকে
বাংলা পঞ্জিকা
তৈরি হয়েছে বাদশা আকবরের সময়ে আগে ছিল চান্দ্রমাস দেখে দিন গণনা, এতে ফসল দিয়ে সম্রাটের
খাজনা আদায়ের অসুবিধে হত, বলে সৌরমাস গ্রহণ করা হয় এজন্য এটিকে বলে ফসলি সন
আরবি হিজরি সন ৯৯২(=১৫৮৪ খ্রিঃ) থেকে বাংলা
বর্ষপঞ্জী গণনা শুরু হয় হজরত মহম্মদ মক্কা থেকে মদিনায় গমন(হিজরত) করার স্মারক
থেকে হিজরি সনের প্রবর্তন হয়
অনেক রকম
বর্ষ গণনা আছে, যেমন খ্রিস্টাব্দ, বঙ্গাব্দ, হিজরি, চৈতন্যাব্দ, শকাব্দ, মঘী সন
ইত্যাদি ইংরেজি বছরকে বলা হয় খ্রিস্টাব্দ, আর বাংলা বছরকে বলা হয় বঙ্গাব্দ, কিংবা
বাংলা সন ইংরেজি বছরকে সন বলা ঠিক নয়
পঞ্চম খণ্ড সমাপ্ত
পাঁচ খণ্ড সমাপ্ত
-- ০০ --
ওভারলোড হয়ে গেছে বলে,
আপলোড করা কিছু ছবি মুছে দেওয়া হল,
তবে তা টেক্সটের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়
( আরও সম্পাদনা করা হবে )
সর্বশেষ পরিমার্জন ০৭/০৭/২০১৮
লেখা পড়া
সম্পর্কিত সকল খণ্ডের তালিকা
(মোট পাঁচ খণ্ড)লেখাপড়া -- বাংলা শিক্ষার প্রাথমিক বই
অতিরিক্ত খণ্ড:
২(প্রতিটি বর্ণ নিয়ে
আলাদা আলাদা ছড়া)ছড়ায় ভরা বর্ণমালা--
বাংলা বর্ণমালার ছড়া :
http://banglamagna.blogspot.in/2011/09/blog-post.html
বাংলা বর্ণমালার ছড়া :
http://banglamagna.blogspot.in/2011/09/blog-post.html
৩ছড়াজীব- ছোটদের উপযোগী
ছড়া
৪শিশুর ছড়া: http://banglamagna.blogspot.in/2011/09/blog-post_19.html
৫রাইমস্(Rhymes) ভাবানুবাদ
৬হরেক
রকম-- হরে কর কম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন